প্রবাসীরা দেশের অর্থ নীতির বাতিঘর। সরকার- শর্তহীন ও শুন্য বিনিয়োগে ১০০% লাভের মুনাফা পেয়ে থাকেন প্রবাসী রেমিটেন্স খাত থেকে। অলৌকিক ধণসম্পদ পাবার মতো প্রবাসী রেমিটেন্স খাত। আর এই রেমিটেন্স ফাইটারবৃন্দ যুগযুগ ধরে স্বজনহীন প্রবাসীরা ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় হার-ঘামের কাজ করে আয় উপর্জন করেণ। নিজের প্রতি যত্ননেবার সময় তাদের থাকে না। সেই কারণে পরন্ত বয়সে প্রবাসীরা রোগাক্রান্ত হয়ে জীবনের যবনিকা টানেন। প্রবাসী অয়ুব আলী খান তেমনই একজন রেমিটেন্স ফাইটার।
বঙ্গবন্ধুর জন্মভুমি গোপালগঞ্জের প্রবাসী আয়ুব আলী খান ৩০ বছরের কর্ম জীবনের শেষ প্রান্তে এসে জটিল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। তিনি খুলনা মেডিকেলে চিকিৎসাধিন। প্রবাসে তিনি ছিলেন দেশপ্রেমিক মুজিব সৈনিক। সৌদি আরবে জামাত বিএনপির প্রজনন কেন্দ্রে মুজিবিয় গান গেয়েছেন ৩০বছর যাবত। রাজনৈতিক চর্চা করেছেন, নতুন প্রজন্মের মাঝে মুজিব আর্দশ ছড়িয়ে দিতে কাজ করেছেন। তাঁর প্রবাসী সতির্থবৃন্দ, গোপল গঞ্জের এই সন্তান- আয়ুব আলী খানের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মোনাজাতের অনুষ্ঠান করা হয়।
দাম্মাম জাতীয় শ্রমিক লীগের সংগ্রামি সভাপতি ও বর্তমান প্রবাসী আওয়ামী রাজনীতির রনাঙ্গনের মুজিব সেনা তরুন তুর্কি এয়াকুব আলী খন্দোকারের উদ্যোগ ও পরিচালনায় দাম্মামে তার আবশিক ভবনে উক্ত দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেণ শ্রমিক লীগের ধর্ম সম্পাদক মনিরুল ইসলাম।
দোয়া মোনাজাতে দাম্মাম আওয়ামী পরিবারের শীর্ষ নেতৃবন্দসহ উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী ফাউন্ডেশনের সম্মানিত সভাপতি আনোয়ার হোসেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ সাগর। স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বাবুল মজুমদার। বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন এর সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল হাসেম ভূঁঞা। জাতীয় শ্রমিক লীগের সহ-সভাপতি মোঃ মহসিন। শ্রমিক লীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ। উক্ত অনুষ্ঠানে জনাব আইয়ুব আলী খানের রোগ মুক্তি চেয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করেন জাতীয় শ্রমিক লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সম্মানিত সভাপতি খন্দকার মোঃ ইয়াকুব আলী।